আধুনিক বাংলা কাব্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জীবনানন্দ দাশ । তিনি তার কবিতায় প্রকৃতির এক অনন্য চিত্ররুপময়তার জগৎ সৃষ্টি করেছেন। বাংলার রূপবৈচিত্র ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তার চোখে অনন্য হয়ে ধরা দিয়েছিলো।
“ওথেলো” উইলিয়াম শেক্সপিয়র এর একটি ট্রাজেডি যা ১৬০৩ সালে লেখা হয়েছিল বলে মনে করা হয়। নাটকের কেন্দ্রিক চরিত্র ছিল “ওথেলো”। একজন যোদ্ধা, নায়ক,একজন প্রেমময় স্বামী যে তার স্ত্রীকে হারিয়ে ফেলার
মানবতা প্রাধান্য নয় তত -আমজেদ হোসেন সাজ্জাদ মৃত্তিকায় তৈরি, রক্ত-মাংসে গড়া এক ধূর্ত প্রাণের অস্তিত্বের কথা অদৃশ্য দূতের পানে কহেছ সঙ্কেতে! দেবদূত প্রত্যুত্তরে পুছিল,″তবে কী আপনি এ ধরায় রূধির
প্রযুক্তির বদৌলতে এখন আমরা প্রায় সকলেই কমবেশি সোশ্যাল মিডিয়া এর সাথে পরিচিত । দেশ তথা বিশ্বের সকল মানুষের সাথে , সকল সংস্কৃতির সাথে , সকল সভ্যতার সাথে মিলিত হওয়ার একটি
পৃথিবীর এই বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিজগতের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে আছে নানা বিস্ময় যা আমাদের মু্গ্ধ করে প্রতিনিয়ত। তার মধ্যে পিঁপড়া এক অনন্য সাধারণ সৃষ্টি । অতিক্ষুদ্র এ প্রাণীটির সাথে আমরা প্রায় সবাই পরিচিত
“সময়ের সাথে সব বদলে যায়” —— সাদিয়া আহম্মেদ তিশা সময়ের সাথে সব বদলে যায়, বদলে যায় এ জীবন। কাছের মানুষগুলি দূরে চলে যায়, অচেনা কেউ হয়ে ওঠে সবচেয়ে আপন। সময়ের
“অপেক্ষা” —— অমিক শিকদার আর কারো পানে চাহিও না তুমি তোমারে প্রতিক্ষণে খুজি আমি বিমুগ্ধ নয়নে তাকিও না বারে বারে এত প্রেম আমি সহিতে না পারি। কোথায় এখন
সারা দেশ জুড়ে চলছিল পৈশাচিক হত্যাকান্ডের বিভিষিকা আর আহাজারি । চারিদিকে ছিল লাশ আর ধোয়া ওঠা বারুদের গন্ধ , মৃতদেহের স্তুপ , জমাট বাধাঁ রক্ত আর ভারী বাতাস । সেই
বাংলাদেশের অধিকাংশ কিশোর কিশোরীর প্রিয় বইয়ের তালিকায় বেশ উপরের দিকেই জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজ “তিন গোয়েন্দা” এর স্থান। সেবা প্রকাশনীর এই কিশোর গোয়েন্দা সিরিজটি এদেশে তুমুল জনপ্রিয়। লেখক রকিব হাসানের অনবদ্য
গ্রীনল্যান্ড হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে রহস্যময় ও বড় দ্বীপপুঞ্জ। এই সপ্নিল রাজ্যর চিত্রময় ছবির রং যেন পৃথিবীর মানুষের হৃদয়কে করে আন্দোলিত। শুভ্র বরেফর চাদরে আবৃত এই স্বর্নটুকরো যেন কল্পনার চাইতেও কয়েকগুণ