আবহমান কাল ধরে দর্শক/শ্রোতাদের হ্রদয়ে সমাসীন রুপালি জগতের নায়ক-নায়িকাদের ন্যায় সোস্যাল মিডিয়া বিশেষ করে ফেসবুকের কল্যাণে অনেকে ভার্চ্যুয়াল জগতের নায়ক-নায়িকায় পরিণত হয়েছেন। মূলত তারা বিশ্বের দেশে দেশে সমাজের বিভিন্ন স্তরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বয়স নির্বিশেষে সাধারণ নারী-পুরুষ।
কোন প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ কিংবা রিয়েলিটি শো এর মাধ্যমে তাদেরকে নির্বাচিত হতে হয় না। দৈনন্দিন জীবন-যাত্রার অংশ হিসেবে তারা ফেস-বুকে সম্পৃক্ত হন, বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাদের থাকে না কোন লিখিত স্ক্রিপ্ট, পরিচালক কিংবা অর্থ লগ্নিকারী প্রযোজক।
অন্যের নির্দেশ পালনের কোনরুপ বাধ্যবাধকতা না থাকায় তাদের আচরণ কিংবা বিচরণ সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন, অকৃত্রিম। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফেসবুক কার্যক্রমে তাদের সত্যিকারের মানসিকতা এবং ব্যাক্তি চরিত্রের প্রতিফলন ঘটে। নারী-পুরুষ জন্মসূত্রে শারীরিক এবং মানসিকভাবে ভিন্ন, যার প্রতিফলন সর্বদা বাস্তবজীবনে দেখা যায়। ভার্চ্যুয়াল জগতেও নারী-পুরুষের বৈশিষ্ট্যগত ভিন্নতার প্রভাব রয়েছে কিনা তা বিশ্লেষণ করা এ প্রবন্ধের মূল লক্ষ্য।
আর্টিকেলে যা থাকছেঃ
নারী-পুরুষ সম্পূর্ণভাবেই বিপরীতমুখী, অন্ততঃ ব্যাকরণের পরিভাষায় তার সুষ্পষ্ট প্রমাণ বিদ্যমান। তাছাড়া সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলেও বিপরীতমুখী ধারাটি প্রবাহমান। জন্মগতভাবে বিশেষ করে শারীরিক গঠনে নারী-পুরুষে ভিন্নতা রয়েছে।
অনেক ক্ষেত্রে তাদের মানসিক গঠন, বুদ্ধিমত্তা, পছন্দ/অপছন্দে ইত্যাদি বিষয়েও ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয় মর্মে বিভিন্ন গবেষণায় প্রতীয়মান হয়েছে। তবে মানসিক ভিন্নতার মাত্রা শারীরিক ভিন্নতার মত উল্লেখযোগ্য নয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Duke University এর সাইকোলজির প্রফেসর Mark Richard Leary পরিচালিত তেমনি একটি গবেষণায় নারী পুরুষের মন-মানসিকতার ভিন্নতার যে চিত্রটি ফুটে উঠেছে তা দেখে নেয়া যাকঃ
মানুষের জীবনে সোস্যাল মিডিয়ার প্রভাব আজ এমন পর্যায়ে উপনীত হয়েছে যেন বিশ্বের বিরাট একটা জনগোস্টি সবসময় বিভিন্ন মিডিয়ায় ডুবে থাকে। Digital 2023 April Global Stat shot Report অনুযায়ী, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫৯.৯% অর্থাৎ ৪.৮০ বিলিয়ন মানুষ সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৯৬৩ মিলিয়ন, যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩৭%।
প্রত্যেকে প্রতিমাসে গড়ে ১৯.৬ ঘন্টা সময় ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেস-বুকে প্রতি মিনিটে ৪ মিলিয়ন লাইক পড়ে, ৩৫ মিলিয়ন ব্যবহারকারী তাদের পোস্ট আপডেট করে।
তাছাড়াও ফেস-বুকে প্রতিদিন গড়ে এক বিলিয়নের অধিক স্টোরি, পোস্ট করা হয়, ৪ বিলিয়নের অধিক ভিডিও ভিউ হয়।
দৈনন্দিন জীবনে ফেসবুকের প্রভাব এখন আসক্তির পর্যায়ে উপনীত হয়েছে, পরিবার-পরিজন কিংবা বন্ধু-বান্ধবদের “call me”/ “email me” বলা হয় না, “Message me on Facebook” বলা হয়ে থাকে।
ফেসবুকে প্রবেশ করা মাত্রই নারীদের ছবি ভেসে উঠে, মনে হয় তাদের আধিপত্য রয়েছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ফেসবুক নায়িকারা সংখ্যায় নায়কদের চেয়ে পিছিয়ে আছে; ব্যবহারকারীদের ৪৩.৭% নারী এবং ৫৬.৩% পুরুষ।
তবে এ পিছিয়ে থাকার হার অন্যান্য সেক্টর বিশেষ করে শিক্ষা কিংবা চাকরীর ন্যায় তত ব্যাপক নয়। কেবল যোগাযোগ মাধ্যম নয়, ফেসবুকের বাণিজ্যিক গুরত্বও অপরিসীম।
বিশ্বে ২৫০ মিলিয়ন ফেসবুক শপ, ৮০ মিলিয়নের অধিক বিজনেস পেজ রয়েছে। ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ১৫% ফেসবুক থেকে শপিং করে থাকেন। সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান না থাকলেও বিদ্যমান অবস্থার ভিত্তিতে ধারণা করা যায় ফেসবুক বিজনেসে আমাদের দেশের নারীদের আধিপত্য রয়েছে।
বিশ্বব্যাপী ফেসবুক কেন্দ্রিক কর্মকান্ড এত বিচিত্র এবং বহুমাত্রিক যে, তা কোন সীমিত তালিকায় প্রকাশ সম্ভব নয়। ফেসবুকে কি আছে তার তালিকা করার চেয়ে অনেক সহজ কি নেই সে তালিকা করা।
ফেসবুক তার সোস্যাল মিডিয়া চরিত্র হারিয়ে ব্যাক্তিগত এমনকি একান্ত ব্যাক্তিগত কার্যক্রম প্রচারের জন্য ব্যবহ্রত হয়। বিষয়ভিত্তিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে নায়ক-নায়িকাদের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। তবে ব্যাক্তিগত পছন্দ/অপছন্দের বিষয়াদিতে কিছুটা ভিন্নতা বা অমিল লক্ষ্য করা যায়।
ফেসবুক বিভিন্ন কারণে ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে অতি গুরুত্বপূর্ণ থেকে একেবারে গুরুত্বহীন কারণও রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণা বা সমীক্ষা পরিচালনার মাধ্যমে নারী পুরুষ নির্বিশেষে ফেসবুক ব্যবহারের কতিপয় প্রধান প্রধান কারণ চিহ্নিত করা হয়েছেঃ
১। নিজের ভালো লাগা কোন কিছুকে অনেকের সাথে শেয়ার করা;
২। বিভিন্ন ধরণের ফটো দেখা, ভিডিও দেখা;
৩। নিজের কন্টেন্টের উপর কমেন্টস/ফিডব্যাক পাওয়া;
৪। দেশীবিদেশী বিভিন্ন চিত্তবিনোদনমূলক/হাস্য-রসাত্মক পোস্ট দেখা;
৫। স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক সংবাদ/সমসাময়িক ঘটনা সম্পর্কে খোঁজ রাখা
৬। অন্যকে সাহায্য করার উপায় খোঁজা
৭। নেটওয়ার্কে থাকা কারো থেকে সাহায্য প্রাপ্তির প্রত্যাশা
একটি সমীক্ষার ফলাফল থেকে প্রতীয়মান হয়েছে সমসাময়িক ঘটনার খোঁজ, কমেন্টস পাওয়া কিংবা নিজের কন্টেন্টের উপর ফিড-ব্যাক পাওয়ার বিষয়ে নারী-পুরুষ সমানভাবে আগ্রহী।
তবে অন্যান্য ক্ষেত্রে নারীদের সুষ্পষ্ট প্রাধান্য রয়েছে। বিশেষ করে কোন কিছু শেয়ার করায় নারীর অংশগ্রহণ ৫০% এর বিপরীতে পুরুষ ৪২% এবং ফটো/ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে নারীদের ৫৪% এর বিপরীতে পুরুষ ৩৯%। সাহায্য করার মানসিকতায়ও নারীরা এগিয়ে ৩৫%, বিপরীতে পুরুষের হার ২৫%।
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা কেবলমাত্র নিজের স্বার্থে কিংবা আত্ম-প্রচারের জন্য ব্যতিব্যাস্ত থাকেন তা নয়। ফেসবুক বিভিন্ন কল্যাণমুখী কার্যক্রমের প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও ব্যবহ্রত হয়, যেমন অসহায়/বিপদগ্রস্তরা আর্থিক সাহায্য পান, মুমূর্ষু রোগীরা রক্তের যোগান পান।
ফেসবুক সাধারণত নিজেদের পোস্ট আপ-লোড/আপ-ডেট, অন্যের পোস্টে লাইক/ডিসলাইক/ কমেন্টস দেয়া হয়। এক্ষেত্রে কন্টেন্টের বিষয়বস্তু, উপস্থাপনা কিংবা অন্যার পোস্টে প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষদের বেশ পার্থক্য পরিলক্ষিত।
যুক্তরাষ্ট্রের Pennsylvania বিশ্ববিদ্যালয়ের পজিটিভ সাইকোলজি সেন্টারের এক গবেষণায় ফেসবুকে নারী-পুরুষের পার্থ্যকের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে; পার্থক্যের মূল কারণ হিসেবে নারী-পুরুষের মনোজগতের ভিন্নতাকে দায়ী করা হয়েছে। গবেষণায় প্রাপ্ত ভিন্নতার কিছু নমুনা দেখা যেতে পারেঃ
নিজেদের কন্টেন্টে ভিন্নতা ছাড়াও অন্যের পোস্টে প্রতিক্রিয়া, পোস্ট দ্বারা প্রভাবিত হওয়া, ফ্রেন্ড নির্বাচন, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি বিষয়েও নারী-পুরুষের দৃষ্টিভংগিতে সুষ্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
”Social Media Today” ম্যাগাজিন নারী-পুরুষের ফেসবুক ব্যবহারের কতিপয় ক্ষেত্রে সুষ্পষ্ট পার্থক্য চিহ্নিত করেছেঃ
পুরুষেরা কোন পোস্টে শুধু “like” দিয়ে থাকে, পক্ষান্তরে নারীরা একটি পোস্টে “like” এবং “comment” উভয়ই দিয়ে থাকে। কারো সাথে যোগাযোগের সদিচ্ছা এবং নেটওয়ার্কিং সক্ষমতা নারীদের বেশী। তাই পুরুষের তুলনায় নারীদের ফেসবুক ফ্রেন্ড ৮% বেশী, পোস্ট শেয়ারিং এর সিংহ ভাগ অর্থাৎ ৬২% নারীদের দ্বারা হয়।
ফ্রেন্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীরা অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এক গবেষণা থেকে জানা যায় পুরুষেরা সাধারণত পরিচিত মিউচ্যুয়াল ফ্রেন্ড দেখে ফ্রেন্ডের অনুরোধ গ্রহণ করে, পক্ষান্তরে নারীরা (কমপক্ষে ৮০%) বাস্তব জীবনে তাদের পরিচিতি যাচাই সাপেক্ষে ফ্রেন্ড হিসেবে গ্রহণ করে।
নারীদের তুলনায় অধিক হারে পুরুষেরা ফ্রেন্ড হিসেবে সহকর্মী কিংবা ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের সহজে গ্রহণ করিলেও নারীরা যাচাই/বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেয়।
পুরুষ এবং মহিলাদের নেটওয়ার্কিং বিষয়বস্তুর ভিন্নতা রয়েছে। পুরুষেরা সাধারণত খেলা-ধুলা, রাজনীতি এবং সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহের প্রতি বেশী আগ্রহী। পক্ষান্তরে নারীরা ফ্যাশন, খাবার, ঘর-সংসার বা পারিবারিক বিষয়াদিতে বেশী আগ্রহী হয়।
কাউকে আন-ফ্রেন্ড বা কোন গ্রুপ ডিস-কানেক্ট করার ক্ষেত্রে নারী এবং পুরুষের মধ্যে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। খারাপ বা ঈর্ষাপূর্ণ মন্তব্য/পোস্টের কারণে নারীরা সাধারনত কাউকে আন-ফ্রেন্ড/ডিস-কানেক্ট করে। পক্ষান্তরে পুরুষেরা সাধারণত বিজ্ঞাপণ কিংবা গেম-অফারে বিরক্ত হয়ে আন-ফ্রেন্ড/ডীস-কানেক্ট করে থাকে।
নারীরা সাধারণত তাদের নেটওয়ার্কের পছন্দ/অপছন্দ সংক্রান্ত পোস্ট দ্বারা সহজে প্রভাবিত হয় এবং তাদের ক্রয়-সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণে তা বিবেচনায় নেয়। পুরুষেরা ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন বিশেষ পোস্টকে গুরুত্ব না দিয়ে নেটওয়ার্ক থেকে সরাসরি পরামর্শ নিয়ে থাকে।
ফেসবুকের যাত্রা শুরুর প্রাক্কালে ব্যবহার এবং পরিসংখ্যানের নিরিখে নায়কদের তুলনায় নায়িকাদের সুষ্পষ্ট আধিপত্য ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক Forbes বিজনেস ম্যাগাজিনের তথ্যমতে ২০১০ সালে নারী ব্যবহারকারী ছিল ৫৭%, বিপরীতে পুরুষ ছিল ৪৩%। তখন ফেসবুকের প্রাক্তন COO Sheryl Kara বলেছিলেন, “The world’s gone social. And women are more social than men.” কিন্ত কালের বিবর্তনে নারীদের আধিপথ্য খর্ব হয়েছে, অন্তত পরিসংখ্যানমূলে বর্তমানে নারীরা ফেস-বুকে সংখ্যা লঘু সম্প্রদায়।
এক্ষেত্রে নারীর অবনতি নাকি পুরুষের উন্নতি তা সুষ্পষ্ট নয়। তবে নারীর অবনতির চিত্রটি বাস্তবতার প্রতিফলন নয় মর্মে অনেকে দাবী করেন। তাদের মতে একাউন্টভিত্তিক এ পরিসংখ্যান ফেসবুকে নারীর অংশগ্রহণকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে সক্ষম নয়।
এ পরিসংখ্যানে কেবলমাত্র একাউন্ট হোল্ডার নারীরা অন্তর্ভূক্ত হলেও ভূমিহীন কৃষক গণি মিয়ার মত একাউন্টবিহীন অসংখ্য নারী ফেসবুক ব্যবহারীকে উপেক্ষা করা হয়েছে।
তারা মূলতঃ পুরুষের নামে থাকা পারিবারিক একাউন্টের মাধ্যমে ফেসবুক কার্যক্রম চালান। মূল ব্যবহারকারী স্ত্রীগণ হলেও অফিসিয়ালি তা পুরুষের একাউন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়।
একাউন্টভিত্তিক পরিসংখ্যানের উপর নির্ভর না করে বাস্তবতার নিরিখে বিষয়টি বিবেচনা করা হলে ফেসবুক ব্যবহারকারী নারীদের সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অধিক হবে। অর্থাৎ ফেস-বুক আসলে নায়িকা-প্রধান সোস্যাল মিডিয়া।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সোস্যাল মিডিয়া বিশেষ করে ফেসবুকের অভাবনীয় প্রভাব বিদ্যমান। ফেসবুক ব্যবহারকারী নারী পুরুষেরা ফেসবুকের নায়ক-নায়িকারা, ফেসবুকের অভাবনীয় উন্নয়ন এবং বিস্তারে তাদের ভূমিকা মূখ্য।
ফেসবুক ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে নায়ক-নায়িকাদের সশরীরে বিরাজমান থাকার সুযোগ নেই। বিভিন্ন কর্মকান্ড যেমন পোস্ট, শেয়ার কিংবা বিভিন্ন পোস্টে রেসপন্সের মাধ্যমে তারা ফেস-বুকে বিচরণ করেন।
ফেসবুক কর্মকান্ডে নারীপুরুষের মন-মানসিকতার সহজাত ভিন্নতার ছাপ পড়ে। নারীদের ফেসবুক কার্যক্রমে আবেগ, পরিবার-কেন্দ্রিকতা কিংবা অন্তর্মূখিতা প্রাধান্য পায়; বিপরীতে পুরুষের ক্ষেত্রে উদারতা, বর্হিমূখীতা মূখ্য হয়ে উঠে। বাস্তব জীবনে লিংগ বৈষম্যের বিরাজমান বিতর্ক থেকে ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকও মুক্ত নয়; ফেসবুক নায়ক-নায়িকারাও যেন মুখোমুখি অবস্থানে।
তথ্যসূত্রঃ
https://www.wondriumdaily.com/do-men-and-women-have-significant-physical-and-mental-differences/
https://datareportal.com/reports/digital-2023-april-global-statshot
https://www.socialpilot.co/facebook-marketing/facebook-statistics#:~:text=There-20are-20over-2080-20million,Facebook-20to-20promote-20their-20videos.
https://www.statista.com/statistics/699241/distribution-of-users-on-facebook-worldwide-gender/
https://www.statista.com/chart/1849/major-reasons-for-using-facebook/
https://www.popsci.com/article/science/different-ways-men-and-women-talk-facebook/
https://www.socialmediatoday.com/content/do-men-use-facebook-differently-women
https://www.forbes.com/2010/04/26/popular-social-networking-sites-forbes-woman-time-facebook-twitter.html?sh=7448a4473981
https://www.forbes.com/sites/ninaangelovska/2018/12/20/men-dominate-facebook-with-35-more-active-accounts-than-women/
মন্তব্য লিখুন