“বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।” কাজী নজরুলের এই কালজয়ী বাণী সমাজে খুব সহজেই প্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি। এমনকি এই আধুনিক বিশ্বের অনেক
বেলশেষ হবার আগেই অপরাজিত অপু মৃত্যুর কাছে পরাজিত হয়ে গেল। গত ১৫ ই নভেম্বর ২০২০ লাখো দর্শক কে চোখের জলে ভাসিয়ে চিরবিদায় নিলেন ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র সৌমিত্র
মহাকাব্যের মহানায়ক চরিত্রের মতেই ক্রিকেট বিশ্বের কিংবদন্তী মাহেন্দ্র সিং ধোনি এর ক্রিকেট ক্যারিয়ার। সফল অধিনায়ক, ঠান্ডা মস্তিষ্কের খেলোয়ার, কুল ক্যাপ্টেইন ছাড়াও বেস্ট ফিনিশার সহ বিভিন্ন নামে তাকে চিনে ও জানে
বিংশ শতাব্দির শেষ ভাগের উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিল গেটস একটি কিংবদন্তি নাম। ৮০ দশকে শুরু করা তার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান আজ পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রুপ নিয়েছে। তার উদ্দ্যোগটি ব্যাবসায়িক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে বাংলার মানুষ যখন পরাধীন দেশে ক্ষুধা ও দারিদ্রের সাথে যুদ্ধরত, মাটির ঘর ও ছনের চালাও যখন অনেকের মাথায় জুটত না তখনই এই বাংলার মাটিতে জন্ম নেন আকাশচুম্বি ভবনের
মাতা হারির আসল নাম মার্গারেট গিরট্রুইডা (গ্রিইৎজ) জেলে। মাতা হারি একজন পেশাদার নৃত্যশিল্পী এবং উপপত্নী ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় একজন গুপ্তচর হয়ে কাজ করছিলেন এই নারী। ডাবল এজেন্ট হওয়ার আশঙ্কায়
চার্লি চ্যাপলিন হলিউডের একজন বিখ্যাত হাস্যরসাত্মক অভিনেতা। নিজের কষ্ট লুকিয়ে গোঁটা বিশ্বকে হাসিয়েছেন – চার্লি চ্যাপলিন। দারুন সব হাস্যরসাত্মক অভিনয় আর কৌতুক দিয়ে তিনি সারা পৃথিবীর মানুষের মন জয় করেছেন।
আমাদের সকলের খুব পরিচিত মুখ আহমদ ছফা বলেছিলেন, “একটা মানুষের মধ্যেই গোঁজামিল থাকে কিন্তু যে সাপ সে হান্ড্রেড পারসেন্ট সাপ। যে শেয়াল সে হান্ড্রেড পার্সেন্ট শেয়াল। মানুষ সাপও হইতে পারে,
“ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো” বা “মি. স্ট্রেঞ্চ” এই দুটি নাম রূপালি পর্দার ভক্তদের কাছে অতিব পরিচিত এবং জনপ্রিয় । জনি ডেপ -কে তার ভক্তরা মুলত ‘ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারো’ নামে চিনতেই বেশি
আধুনিক বাংলা কাব্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জীবনানন্দ দাশ । তিনি তার কবিতায় প্রকৃতির এক অনন্য চিত্ররুপময়তার জগৎ সৃষ্টি করেছেন। বাংলার রূপবৈচিত্র ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তার চোখে অনন্য হয়ে ধরা দিয়েছিলো।