আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের ঘটে যাওয়া সকল দৃশ্যমান ঘটনা গুলো ক্লাসিকাল মেকানিক্স বা চিরায়ত বলবিদ্যা এর সাহায্যে ব্যাখ্যা করা যায়। কিন্তু আমাদের এই পরিচিত জগৎ ছাড়াও আরও এক ধরনের জগৎ রয়েছে
অলিম্পাস মন্স এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হওয়া সৌরজগতের সবচেয়ে বৃহৎ আঁকারের আগ্নেয়গিরি। আমাদের পৃথিবীতেই যে শুধু আগ্নেয়গিরির অস্তিত্ব আছে তা কিন্তু নয়। পৃথিবীতে অবস্থানরত সবচেয়ে সুউচ্চ পাহাড়ের থেকেও বড় আঁকারের পাহাড়ের
মানবসভ্যতার ইতিহাসে বিভিন্ন সময় অনেক গুলো বিপর্যয় বা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে যা পুরো বিশ্বকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে। এই দুর্ঘটনা গুলোর কিছু সংগঠিত হয়েছে প্রাকৃতিক কারণে আবার কিছু সংগঠিত হয়েছে মানুষের
দা গ্রেট রেড স্পট হল বৃহস্পতিতে চলতে থাকা একটি ঘূর্ণিঝড় যা তিনশো বছরের ও বেশি সময় ধরে চলছে । চিন্তা করুন একটি ঘূর্ণিঝড় যা বৃহস্পতির বায়ুমণ্ডলে ৩০০ বছরেরও বেশি সময়
টাইম ট্রাভেল -বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের তত্ত্ব অনুসারে আপনি যদি কোন স্পেসে বসে আলোর বেগে ভ্রমণ করেন তাহলে আপনার জমজ ভাইয়ের বয়সের চেয়ে আপনার বয়স খুব ধীর গতিতে বাড়বে। আলোর বেগে
নেভাডা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণে লাস ভেগাস হতে ১২০ মাইল উত্তরপশ্চিমে এবং ইউএস স্টেট হাইওয়ে ৩৭৫ (US State Highway 375) বা এক্সট্রাটেরিস্ট্রিয়াল হাইওয়ে থেকে ৩০ মাইল দক্ষিণপশ্চিমে নেভাডা টেস্ট সাইটের পাশে অবস্থিত
এরিয়া-৫১, কল্পনা করুন আমাদের গ্রহের এমন একটি স্থান যেখানে ভিনগ্রহের প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা হয়! এলিয়েনদের স্পেসশীপ, তাদের টেকনোলজি সম্পর্কে বিস্তর অনুসন্ধান হয়। তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা ও বৈঠক হয়। এমন
মহাজাগতিক বস্তু গুলোর মধ্যে অন্যতম রহস্যময় এক বিস্ময় ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর। আমাদের সাধারণ বিচারবুদ্ধি দিয়ে ব্ল্যাকহোল অনুধাবন করা কিছুতেই সম্ভব নয়, কারণ এমন কোন কিছুর অস্তিত্ব মানুষ কখনও সরাসরি
পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত বিজ্ঞান এর জাদুকরী জগতটাকে নানাভাবে ভ্রমণ ও বিচার বিশ্লেষণ করে চলেছে। বিজ্ঞানীদের চিন্তা -ধারায় ছিল নিজের জ্ঞানের ভান্ডারকে বিস্তৃত করে মানুষের কল্যাণ সাধন করা।
আজ যদি কাউকে বলা হয়, গাছের কি প্রাণ আছে? সে নিশ্চিত বলে দেবে হা, গাছেরও প্রাণ আছে। এই কথাটি বিজ্ঞানে প্রথম প্রমাণ করেন যিনি, তিনি আর কেও নন তিনি বাংলাদেশের