মানুষের হলো এক সমন্বিত সত্তা। মানুষের মধ্যে যেমন রয়েছে আল্লাহর প্রতি তীব্র হেদায়েতের তামান্না, ঠিক তেমনি রয়েছে পথভ্রষ্ট শয়তানের কুমন্ত্রণার প্রতি সখ্যতা। অর্থাৎ একদিকে রয়েছে হেদায়েতের জন্য তীব্র আকাঙ্খা, অন্যদিকে
মহান আল্লাহ তায়া’লা যা কিছু আমাদের জন্য হালাল করেছেন, তা নিয়ে কোনো মুমিন ব্যক্তি কখনোই সন্দেহ পোষণ করতে পারে না৷ নিঃসন্দেহে এর মাঝে রয়েছে কোনো না কোনো বিশেষ কল্যান নিহিত,
আব্দুল মুগীস হাম্বলী নামের এক আলেম ইয়াযিদের প্রশংসায় “ফাদাইলু ইয়াযিদ” নামে একটি বই লিখেন! এই বইয়ে তিনি ইয়াযিদের প্রশংসা সংক্রান্ত বানোয়াট ইতিহাস রচনা করেন, ইয়াযিদের অপকীর্তিগুলোর সাফাই গেয়ে তাকে সাধু
এই বিশ্বজগতের যা কিছু দৃশ্য বা অদৃশ্যমান রয়েছে সবকিছুর একমাত্র স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়া’লা। তাঁর সৃষ্টির বিশাল মহিমা দেখে আমরা আশ্চর্যান্বিত হই এবং তাঁর নিয়মাতের প্রশংসায় সিক্ত হই৷ তবে প্রত্যেকের
মহান আল্লাহ কোথায় আছেন? তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান নাকি কোনো নির্দিষ্ট স্থানে আছেন? মহান আল্লাহ তায়া’লার অবস্থান সম্পর্কিত এই আকিদা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আকিদা। কেননা এক হাদিস থেকে জানা যায় সম্পর্কে
ইলুমিনাতি নিয়ে অনলাইন বা সোশ্যাল মিডিয়া জগতে সবার আগ্রহের যেন একটি বিশেষ দৃষ্টি লক্ষ্য করা যায়। ইন্টারনেট কিংবা অনলাইন মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে বহু ভিডিও, অডিও ও প্রবন্ধ
মানুষ পৃথিবীর সেরা জীব। জ্ঞান-বুদ্ধির বিবেচনায় মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কোনো জীব মহান স্রষ্টার সৃষ্টি কুলে নেই। তাই তো মানুষকে বলা হয়, আশরাফুল মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব। তবে এই মানুষের
মহান আল্লাহ্ তায়া’লা রাব্বুল আ’লামীন এই বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। অসীম বিস্তৃত এই মহাজগতের মধ্যে একমাত্র পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির বসবাস উপযোগী। আর এই মানবজাতিকে দিয়েছেন সময় নামক এক বিশেষ নিয়ামত
মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম প্রতীক হলো মাথার চুল৷ দেশ, বর্ণ, গোত্র বা জাতিগত ভিন্নতার কারণে এক এক স্থানে মানুষের চুলের রং, আকার ও গঠনে কিছুটা ভিন্নতা বা পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়৷
জুম’আর দিন একটি ফজিলতপূর্ণ দিন হিসেবে ইসলাম ধর্মে প্রসিদ্ধ। হাদিস শরিফে এ দিনের ফজিলত ও মর্যাদা নিয়ে অনেক সহিহ বর্ণনা রয়েছে৷ অর্থাৎ এ দিনের আলাদা কিছু স্পেশাল আমল আছে, যা