সাহিত্যের প্রতি বাঙালির আকর্ষণ বেশ প্রবল। আর সেই সাহিত্য যদি হয় গোয়েন্দা সাহিত্য, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। বাংলা ভাষায় অনেক গুলো গোয়েন্দা চরিত্র সৃষ্টি হয়েছ। যেগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়ে আছে
সাধারণ ভাতের হোটেল নিয়ে বাংলা সাহিত্যে রয়েছে অসাধারণ দুটি উপন্যাস। দুই প্রজন্মের দুজন লেখকের এ বই দুটি স্থান, কাল, পাত্রভেদে জয় করে নিয়েছে অসংখ্য পাঠকের হৃদয়। বই দুটি হল বিভূতিভূষণ
মানুষের হলো এক সমন্বিত সত্তা। মানুষের মধ্যে যেমন রয়েছে আল্লাহর প্রতি তীব্র হেদায়েতের তামান্না, ঠিক তেমনি রয়েছে পথভ্রষ্ট শয়তানের কুমন্ত্রণার প্রতি সখ্যতা। অর্থাৎ একদিকে রয়েছে হেদায়েতের জন্য তীব্র আকাঙ্খা, অন্যদিকে
মহান আল্লাহ তায়া’লা যা কিছু আমাদের জন্য হালাল করেছেন, তা নিয়ে কোনো মুমিন ব্যক্তি কখনোই সন্দেহ পোষণ করতে পারে না৷ নিঃসন্দেহে এর মাঝে রয়েছে কোনো না কোনো বিশেষ কল্যান নিহিত,
এই বিশ্বজগতের যা কিছু দৃশ্য বা অদৃশ্যমান রয়েছে সবকিছুর একমাত্র স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়া’লা। তাঁর সৃষ্টির বিশাল মহিমা দেখে আমরা আশ্চর্যান্বিত হই এবং তাঁর নিয়মাতের প্রশংসায় সিক্ত হই৷ তবে প্রত্যেকের
মহান আল্লাহ কোথায় আছেন? তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান নাকি কোনো নির্দিষ্ট স্থানে আছেন? মহান আল্লাহ তায়া’লার অবস্থান সম্পর্কিত এই আকিদা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আকিদা। কেননা এক হাদিস থেকে জানা যায় সম্পর্কে
সাহিত্যের প্রতি বাঙালির আকর্ষণ বেশ প্রবল। আর সেই সাহিত্য যদি হয় গোয়েন্দা সাহিত্য, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। বাংলা ভাষায় অনেক গুলো গোয়েন্দা চরিত্র সৃষ্টি হয়েছ। যেগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়ে আছে
মানুষ পৃথিবীর সেরা জীব। জ্ঞান-বুদ্ধির বিবেচনায় মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কোনো জীব মহান স্রষ্টার সৃষ্টি কুলে নেই। তাই তো মানুষকে বলা হয়, আশরাফুল মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব। তবে এই মানুষের
দ্য গ্রেট ব্লু হোল, নামটি যারা প্রথমবার শুনছেন তারা হয়তো একটু বিস্মিত হলেন। ভাবছেন “ব্লু হোল” এটা আবার কি? হয়তো ভাবছেন ব্লাক হোলের মতো খুব রহস্যময় কিছু এই ব্লু হোল।
মহান আল্লাহ্ তায়া’লা রাব্বুল আ’লামীন এই বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। অসীম বিস্তৃত এই মহাজগতের মধ্যে একমাত্র পৃথিবীকে সৃষ্টি করেছেন মানবজাতির বসবাস উপযোগী। আর এই মানবজাতিকে দিয়েছেন সময় নামক এক বিশেষ নিয়ামত